Fairness Goji cream
40-এর পর আবার যৌবন ফিরিয়ে আনার কাজটা খুব দ্রুততার সঙ্গে ও সজেই করা হয়
চিকিৎসাবিজ্ঞানের অধ্যাপক ও চিকিৎসক, একটি সৌন্দর্য ও স্বাস্থ্য বিষয়ক কেন্দ্রের নিরাময়মূলক প্রসাধনবিদ্যার শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞ।
নিরাময়মূলক চিকিৎসা: 20 বছরেরও বেশি
"একটা সহজ সত্যের কথা মনে রাখুন আর কারও কোন কথা শুনতে হবে না: আপনি এমনকি অনেক বৃদ্ধ বয়সেও কোন অপারেশন বা ইনজেকশন না নিয়েও কমবয়সীদের মতো চেহার-ছবি ধরে রাখতে পারেন।"
মাস দেড়েক আসে, একটা চ্যানেলের একটা শো-তে প্রসাধনবিদ্যা জগতের একটা বৈপ্লবিক নতুন বিষয় নিয়ে কথাবার্তা চলছিল। সেটা ছিল দ্রুত পুনরুজ্জীবনের সুরাহা বিষয়ক একটা জিনিস যেটা, একটা বিশেষ কার্যক্রম অনুযায়ী, যে কেউ বিশেষ মূল্যে অর্ডার করতে পারতেন! আমাদের শো লাইভ হওয়া মাত্রই, একজন অদ্য়াপক আমাদের একটা সাক্ষাৎকার দেবার ব্যাপারে রাজি হয়ে যান, যিনি প্রসাধনবিদ্যা দ্বারা চিকিৎসার বিশেষজ্ঞ, নাম জহিরুল ইসলাম।
সাংবাদিক: হ্যালো, ডাঃ ইসলাম। আমাকে বলুন, আপনার কাছে কি এমন কোন নিশ্চিত তথ্য এসেছে যে, 35-এর পর ত্বকের বার্ধক্য শুধুমাত্র বোটক্সের ইনজেকশন নিয়ে বা প্লাস্টিক সার্জারি করেই আটকানো যায়?
জহিরুল ইসলাম: আদাব! কথাটা একেবারেই সত্যি নয়। বোটক্স ইনজেকশনে একাধিক জটিলতা তৈরি হয়, যার মধ্যে মুখমণ্ডলের যে অংশ ইনজেকশন লাগানো হয় সেই স্থান চিরতরে বিকৃত হয়ে যাওয়ার বিষয়টাও অন্তর্ভুক্ত। শারীরবৃত্তীয় প্রণালী বোটক্স ইনজেকশনকে প্রত্যাখান করার কারণে মারাত্মক পরিণামও ঘটতে পারে। আর সবচেয়ে বড় কথা হল, কিছু সময়ের জন্য এতে আপনার ভাঁজগুলো মিলিয়ে গেলেও কয়েক দিনের মধ্যে তা আবার একাধিক জটিলতে সঙ্গে নিয়ে ফিরে আসে। একটা একটা চক্রব্যূহের মতো, আর বেসরকারি প্রসাধনবিদদের অর্থ উপার্জনের খুব করুণ একটা পদ্ধতি। আর এটার ব্যবহার বেশিরভাগ লাইসেন্সহীন প্রসাধনবিদরাই করে থাকেন। বাস্তব সত্যটা হল, আপনার ত্বকের অসাধারণ ক্ষমতা আছে যে কোন বয়সেই তরতাজা হয়ে থাকার। এটা কোন অলৌকিক বিষয় নয়, বরং সাধারণ বিজ্ঞানের বিষয়।
ইতিমধ্যে, আপনার যদি রহস্যটা জানা থাকে এবং আপনি একটু পরিশ্রম করতে রাজি থাকেন, তাহলে বাড়িতে বসেই অত্যন্ত দ্রুত আপনি আপনার মুখমণ্ডলের 10-20 বছর অনায়াসেই কমিয়ে নিতে পারেন। এটা হাজার-হাজার রোগে করেছেন এবং কোন প্রসাধনবিদের কোনরকম সাহায্য ছাড়াই, আর তাদের গাদা-গাদা পয়সা খরচ করে অপারেশনও করাতে হয়নি।
গোটা রহস্যটা লুকিয়ে আছে শরীরে সঠিক পুষ্টি ফিরিয়ে দেওয়া আর ত্বক উৎপাদনের প্রক্রিয়াকে উদ্দীপিত করার মধ্যে। আর এইভাবেই আমরা অল্প সময়ের মধ্যে পুনরুজ্জীবনের কাজটা করে ফেলি!
সংবাদদাতা: হ্যাঁ, কিন্তু 45 বছরের পর ত্বকের সজীবতা পুনরুদ্ধারের কাজটা কি একেবারে অসম্ভব ব্যাপার নয়?
জহিরুল ইসলাম: বাজে কথা! আমি নিজে কোন ব্যথা-বেদনা না দিয়ে আমার 50 ঊর্ধ্ব অনেক রোগীকেই তাদের মুখমণ্ডলের তারুণ্য ফিরিয়ে দিয়েছি।
সংবাদদাতা: আপনি কি আপনার পরিবারের সদস্যদের ও আনপার বন্ধুবান্ধদেরকেও তাদের ত্বক পুনরুজ্জীবনে সাহায্য করেছেন?
জহিরুল ইসলাম: হ্যাঁ, আমার স্ত্রী তো আমার কাছে সবার আগে ও সর্বপ্রথম। অনেক লোকেই তাকে আমার মেয়ে বলে মনে করে, যদিও সে আমার থেকে দুই বছরের বড়, তার বয়স 47!
আমার বেশিরভাগ রোগই একেবারে ছা-পোষা সাধারণ মানুষ যাদের বয়স 40-এর উপরে এবং যাদের মধ্যে "বয়সবৃদ্ধির প্রক্রিয়ার অঙ্গ হিসেবে” বার্ধক্যের লক্ষণ ছিল। তারা আমার কাছে গুরুতর সব সমস্যা নিয়ে এসেছিলেন: বলিরেখার একাধিক স্তর, ঠোঁট ও চোখের ভ্রুর নিচে ভাঁজ, ডিম্বাকৃতির মুখমণ্ডল, চোখের নিচে ফোলা ইত্যাদি। এই সব সৌন্দর্যগত সমস্যাগুলো খুবই মানসিক চাপ বৃদ্ধিকারী এবং জীবনকে অতিষ্ট করে তোলে।
74% পুরুষ সততার সঙ্গে জানিয়েছেন যে, শরীরের বলিরেখা আর মুখে নির্জীবতার লক্ষণ রয়েছে এমন মহিলারা যৌন দৃষ্টিতে একেবারেই আকর্ষক নন। 96% পুরুষ কোন না কোন কময়সী প্রেমিকার জন্য নিজের স্ত্রীকে ত্যাগ করেছেন, আর তার একমাত্র কারণ তাদের স্ত্রীরা নিজেদের শরীরের দেখভাল করা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। 67% নিয়োগকর্তারা 45-ঊর্ধ্ব মহিলাদের হয় নিয়োগ করেন না নতুবা আগে থেকে নিয়োগপ্রাপ্তদের বেতন বৃদ্ধি করতে চান না! এর মধ্যে, অনেক লোকেই বিশ্বাস করেন যে, শরীরের বলিরেখা তেমন বড় কোন সমস্যা নয়। আর মহিলারা তাদের জীবন শেষ হয়ে যাবার করুণ কাহিনী শুনিয়ে থাকেন। "আমার কেন এটার দরকার? আমারই কেন?" তাদের জন্য আমার উত্তর হল: হাল ছাড়বেন না, বরং যৌবনকে জীবনে ফিরিয়ে আনুন না!
সাংবাদিক: তাহলে, ওই বয়সে আপনি কীভাবে যৌবন ফিরিয়ে আনেন?
জহিরুল ইসলাম: সাম্প্রতিককাল অবধি, আমি ফেসিয়াল জিমন্যাস্টিক্স এবং 96টা এক্সারসাইজের একটা জটিল প্রক্রিয়া ব্যবহার করে সেটা করতাম। ওটা অত্যন্ত ফলপ্রসূ ছিল, কিন্তু ততটাই কষ্টকর ও সময়-সাপেক্ষও ছিল। লোকেদের খুব কষ্ট করে জীবনযাপন করতে হত, শক্তির অভাব হত, এবং রোজ এত সব করার মতো সময়ও পেতেন না। আর তারা অল্পেতেই ক্ষান্ত দিতেন। ওই সব রোগীদের জন্য আমি অন্য পদ্ধতির খোঁজ চালাচ্ছিলাম এবং তা আবিষ্কার করে ফেলি।
সাংবাদিক: দারুণ ব্যাপার! আমাদের পাঠাকদের সেটা জানাবেন, প্লিজ।
জহিরুল ইসলাম: আমাদের সৌন্দর্য ও স্বাস্থ্য বিষয়ক কেন্দ্রকে পুনরুজ্জীবনের নতুন প্রক্রিয়া ব্যবহারের জন্য প্রত্যয়িত অনুমিত পাই। আমি স্বীকার করছি যে, প্রথমবার যখন আমি এটার ব্যাপারে শুনেছিলাম আমি হেসে উড়িয়ে দিয়েছিলাম। কিন্তু তারপর আমরা যখন ওটার পরীক্ষা করে দেখলাম, তখন তার ফলাফল আমাদের চমকে দিল! এই পরীক্ষায় অংশ নেওয়া মহিলাদের মধ্যে 3,436 জন তাদের যৌবন ফিরে পেয়েছিলেন সকলকেই অন্তত 10-25 বছর কমবয়সী দেখাচ্ছিল। সংখ্যাটা অংশগ্রহণকারী মোট মহিলাদের 72% ছিল, অন্যদিকে বাকিদের মধ্যে 23%-এর মধ্যেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখা গিয়েছিল, আরা মাত্র 5%-এর মধ্যে কোনরকম অগ্রগতি দেখা যায়নি।
সাংবাদিক: আরে ওটা কী ধরনের জিনিস?
জহিরুল ইসলাম: আমি একটা বিশেষ ধরনের ক্রিমের কথা বলছি যার নাম, Goji Cream। Goji Cream এটা এমনভাবে তৈরি যা আপনাকে সবচেয়ে কম সময়ের মধ্যে সব চেয়ে ভাল ফলাফল পাবার সুযোগ করে দিতে পারে-- আক্ষরিক অর্থেই 1 সপ্তাহ পরেই আপনার ত্বকের দৃশ্যত উন্নতি লক্ষ্য করা যায় এবং মাসেয় কয়েকের মধ্যেই আপনি আপনার ত্বকে তরতাজা ও পুনরুজ্জীবিত ভাব ফিরে পান, এমনকি খুব খারাপ অবস্থায় হয়ে যাবার পরও।
এই ক্রিমটা আসলে নরওয়ে ও ভিয়েতনামের এক দল বিখ্যাত প্রসাধনবিদের যৌথ প্রচেষ্টার ফল। মূল জিনিস শুধুমাত্র ভিয়েতনামের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তেই তৈরি হয়ে থাকে এবং অতি সম্প্রতি সারা বিশ্বের জন্য সেটা উপলভ্য করা হয়েছে।
সাংবাদিক: আচ্ছা, এই চমৎকারী ক্রিমটা কীভাবে কাজ করে?
জহিরুল ইসলাম: এতে কোন চমৎকার কিছু নেই, আছে শুধু নির্ভেজাল বিজ্ঞান। এই ক্রিমে রয়েছে "গোজি বেরির নির্যাস” যা "ত্বকের একেবারে গভীর থেকে” কচি কোষকলাগুলোকে উপরে তুলে আনতে সক্ষম। অন্যভাবে বললে, এর আসল কাজ হল কোলাজেন তৈরি করা এবং কোষকলার মধ্যেকার “মেট্রিসেস” পুনরুৎপাদন করা। এই ধরনের পদ্ধতির জীববিজ্ঞানগত শক্তি কল্পনা করতে পারেন? প্রকৃতিতে ত্বকের পুনরুৎপাদনের প্রক্রিয়াকে সক্রিয় করার থেকে কার্যকরী পদ্ধতি আর কিছু হতেই পারে না। সন্ধ্যাকালীন হলুদফুলের তেল, অ্যালোভেরা বারবেডেনসিন পাতার রস, আঙ্গুরবীজের তেল এর সাথে অতিরিক্ত একটি সক্রিয় মিশ্রণ goji এর প্রভাব বহুগুন বাড়িয়ে দেয় এবং কোষের জীবনকাল বাড়িয়ে দেয়, এভাবে বয়সের বৃদ্ধি কমে যায়।
আপনি নিজে এটা ব্যবহার করে কম-বেশি 930,000 কোষকলাকে সক্রিয় করে তুলতে পারেন। আর এইভাবেই পুনরুজ্জীবন প্রক্রিয়া কাজ করে। কিন্তু আসল কথাটা হল এর স্থায়িত্ব।
সাংবাদিক: শুনে বেশ ভরসা হচ্ছে। কিন্তু আমাদের একটু বুঝিয়ে বলুন, 40 বছরের বেশি বয়সী মানুষদের জন্য এর গুরুত্ব কতটা?
জহিরুল ইসলাম: তাদের কাছে এর গুরুত্ব হল এইরকম যে, সালোনে গিয়ে ত্বক পুনরুজ্জীবিত করার দিন শেষ, এবং আপনি এখন থেকে বাড়িতে বসেই এক থেকে দুই মাসের মধ্যে নিজে-নিজেই তা করে ফলতে পারেন। Goji Cream জমে যায়, এটা কোন ব্যথার ওষুধ নয়, বরং এটা শরীরের কোষকলার “মাত্রা বৃদ্ধি ঘটিয়ে” ত্বককে সতেজ করে তোলে। এই ক্রিম বয়স বৃদ্ধির লক্ষণগুলোকে দূর করে এবং ত্বককে তার স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসে। মানুষ শুধু লক্ষণগুলো থেকেই মুক্তি পায় না। Goji Cream সরাসরি বার্ধক্যের কারণগুলোর উপর কাজ করে এবং সেগুলোকে নির্মূল করে-- ত্বকে রক্তের প্রবাহ ধীরগতির, পুরনো কোষকলাগুলোর জন্য দুর্বল হয়ে পড়ে।
প্রথম দিনেই Goji Cream ত্বক উৎপাদন প্রণালীকে ক্রিয়াশীল করে দেয়। Goji Cream মাত্র দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যেই পুনরুজ্জীবনের কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যায়। মূল কাজটা হল ত্বকের অবনতির পুনরাবৃত্তি না হতে দেওয়া, আর তাই কোর্সটাকে সময়োচিতভাবে ব্যবহার করে যেতে হবে।
সাংবাদিক: আমাকে বলুন, এই Goji Cream কি শুধু বলিরেখা মানে আমরা যাকে রিঙ্কল বলি, আর ভাঁজ ইত্যাদি জন্যই কার্যকরী? Goji Cream
জহিরুল ইসলাম: না। তাহলে বলি শুনুন: এই ক্রিম কোষকলা স্তরে গিয়ে কাজ করে, রক্ত সঞ্চালনের হারকে স্বাভাবিক করে, ত্বকের কোষকলাগুলোকে নষ্ট হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে বার্ধক্যের লক্ষণগুলোর সাথে লড়াই করে। এটি রক্তে রক্তরসের প্রবাহকে উদ্দীপিত করে ফোলা ভাব, “থলী” কমায়, এবং চোখের নিচে কালি পড়া কমায়। এটি ত্বকের গঠনকে মজবুত করে, আঁটোসাঁটো করে, এবং মুখমণ্ডলের আকৃতিকে সুগঠিত করে তোলে, যার জন্য প্রাকৃতিক উপায়ে কোলাজেন ও ইলাস্টেনের উৎপাদন হওয়াকে ধন্যবাদ দিতে হবে। বলিরেখা, ভাঁজ, ঝুলে পড়া, থলী এবং চোখের কোলের কালি, সেই সঙ্গে এমনকি "ভাসা-ভাসা” ডিম্বাকৃতির মুখমণ্ডল -- এই সব কিছুই ঠিক হয়ে যেতে পারে। ক্রিমটা সত্যিই খুবই কার্যকরী!
সাংবাদিক: এটা সত্যিই খুব চমৎকার একটা জিনিস। এই ক্রিম আপনাকে কীসের কীসের থেকে মুক্তি দেয়, খালি ত্বকের ভাঁজ-টাঁজের মতো ত্রুটিগুলো থেকেই নয় নিশ্চয়ই?
জহিরুল ইসলাম: Goji Cream এমনকি বার্ধক্যের লক্ষণগুলোকেও দূর করে (কোর্সের গোড়ার দিকে) এবং দৃশ্যত সমস্যার সমস্ত জায়গাগুলোকে সুন্দর করে তোলে। বিশ্বাস করুন, আমার গোটা চিকিৎসা-জীবনে আমি এর থেকে বেশি কার্যকরী কোন জিনিস দেখিনি। বেশিরভাগ মহিলাদের ক্ষেত্রেই এটা সবচেয়ে সহজ, কার্যকরী এবং ব্যয়সাধ্য পুনরুজ্জীবনের পদ্ধতি।
সাংবাদিক: আপনি বললেন যে, Goji Cream বিশেষ দামে কেনা যেতে পারে। Goji Cream কেউ কি সেই দামে এটা পেতে পারেন?
জহিরুল ইসলাম: হ্যাঁ, অবশ্যই পারেন। আরও একটা বিষয় আছে যদিও। এই কার্যক্রমটা শুধুমাত্র ভিয়েতনাম অঞ্চলের জন্যই সক্রিয় রয়েছে। নিঃসন্দেহে এটা ওষুধ কোম্পানিগুলো বিপুল পরিমাণে তৈরি করতে শুরু করলে ভালই হয়, কিন্তু তারা আমাদের সাথে কোন সওদায় আসতে চাইবে না কারণ Goji Сeam তাদের ব্যবসার ক্ষতি করে দিতে পারে। লোকেরা এদের কাছ থেকে বহু বছর ধরে জিনিসটা কিনে আসছে এবং পুনরুজ্জীবন প্রক্রিয়ায় কাজে লাগাচ্ছে এবং সুন্দর দেখতে চাওয়া মানুষের সংখ্যাটা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। এই পরিস্থিতি তাদের খুব খুশি করবে।
তাই, একটা বিশেষ সাইট তৈরি করে তার মাধ্যমে Goji Cream বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। Goji Cream তবে, গোটা বিশ্বের জন্য সেখান থেকে বিক্রি করাটা প্রায় অসম্ভব, তাই আমরা কার্যক্রমটাকে একটার পর একটা করে দেশে শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই মুহূর্তে সেটা বাংলাদেশে চলছে, যেখানে এখন Goji Cream ওই বিশেষ দামে সংগ্রহ করা যেতে পারে। পরে, আমরা কার্যক্রমটাকে অন্য দেশগুলোতেও নিয়ে যাব।
সাংবাদিক: এই কার্যক্রম মোটামুটি কত সময় ধরে চলবে? বাংলাদেশের লোকেরা কি তারপরও ওই বিশেষ দামেই Goji Cream পেতে পারবেন?
জহিরুল ইসলাম: ভাল প্রশ্ন করেছেন। যে সময় অবধি কার্যক্রমটা চলবে তা হল 22.02.2024 এই সময়ের আগে (সব মিলিয়ে), সাইটে গিয়ে একটা অনুরোধ পাঠাতে হবে। তাই, যারা যারা বিশেষ দামে Goji Cream সংগ্রহ করতে চান এবং পুনরুজ্জীবনের কোর্স হিসেবে এই ক্রিমটাকে ব্যবহার করতে চান, তারা দয়া করে তাড়াতাড়ি করুন।
এই ক্রিমটা অনলাইনে অর্ডার করার জন্য উপলভ্য হয়ে যাবার পর, আমি ও আমার সহকর্মীরা মিলে বাংলাদেশে একটা অনলাইন সমীক্ষা চালিয়েছিলাম, যা আমাদের প্রত্যাশা ছাপিয়ে গেছিল
সমীক্ষা: পুনরুজ্জীবনের জন্য আপনি কী কী করেন?
23%
47%
8%
17%
5%
সাংবাদিক: আমাদের সাক্ষাৎকার দেবার জন্য ধন্যবাদ, ডাঃ জহিরুল! আমরা এই সাক্ষাৎকার শেষ করার আগে আপনি কি আমাদের পাঠকদের আর কিছু বলতে চান?
জহিরুল ইসলাম: হ্যাঁ, অবশ্যই। আমি পাঠকদের দৃষ্টি এই দিকটার প্রতি আকর্ষিত করতে চাইব যে, বার্ধক্যের সমস্যার সাথে লড়াই করাটা সহজ। এমনকি 50-70 বছর বয়সী মহিলাদের জন্যও! সময়কে নিজের হাতের মুঠোর মধ্যে নিয়ে আসুন, আর 10-20 বছর বয়স কমিয়ে ফেলুন>
আর মনে রাখবেন: বার্ধক্যজনিত কারণে তৈরি হওয়া বলিরেখাগুলো শুধু অস্বস্তি তৈরি করে না। ওগুলো তিন জন মহিলার মধ্যে একজনের জীবনকে ধ্বংস করে দেয়!
Goji Cream ব্যবহারের ফলাফল:
লায়লা আর্জুমান্দ বানু, বয়স 75
সাহিন সামাদ, বয়স 67
রেজওয়ানা কামাল, বয়স 62
নকল হতে সাবধান! আসল Goji Cream শুধুমাত্র অফিসিয়াল সাইট থেকেই পাওয়া যাবে অথবা আপনি নিচের ফর্মটা পূরণ করতে পারেন।
এই জিনিসটার ব্যাপারে আমাদের তথ্য দেবার জন্য আমি আপনার প্রতি ভীষণভাবে কৃতজ্ঞ। আমি বহু দিন ধরেই নিজের জন্য ঠিক এইরকমই একটা কিছুর খোঁজ করছিলাম। প্যাকেজটা এসে পৌঁছানোর তর সইছে আমার! ধন্যবাদ!
আমার ত্বক ছিল অনুজ্জ্বল আর কুঁচকানো, এবং আমার চোখের নিচে বুড়িদের মতো থলী জমে গেছিল। তারপর সব মিলিয়ে গেল... মাত্র 10 দিন পরেই, সব যেন হাওয়া হয়ে গেল! আমি কোর্সটা চালিয়ে যাব।
আমি এর পক্ষে! ত্বকের বার্ধক্যের জন্য খুবই কার্যকরী একটা ক্রিম! এটা আমার চোখের নিচের কালসিটেগুলোকে এবং আমার মুখমণ্ডলে আর বাহুতে থাকা বার্ধক্যের লক্ষণগুলোকে দূর করেছে।
অজস্র ধন্যবাদ, ডাঃ জহিরুল! আমি Goji Cream ব্যবহার করে দেখছি, আর সব কিছু ঠিকঠাকই আছে। Goji Cream দেখা যাক এক সপ্তাহের মধ্যে কী ফল দেয়। এত তাড়াতাড়ি বলা যাবে না, আমি পরে অবশ্যই লিখব। কিন্তু ইতিমধ্যেই আমার ত্বক মসৃণ আর আঁটোসাঁটো হয়ে গেছে। তাই আমার মনে হচ্ছে এটা ভালই কাজ করবে! আমি আশা করি আবার সুন্দরী ও কমবয়সী হয়ে গিয়ে আমি কোন নতুন পুরুষের প্রেমে পড়ব। আমার প্রাক্তন স্বামী বোধহয় আমাকে ছেড়ে যাবার জন্য আঙ্গুল কামড়াবে।
আমাকে বাঁচাও, বন্ধুরা! প্রসাধনবিদদের থেকে দামী-দামী জিনিসপত্র কিনে-কিনে আমি ফতুর হয়ে গেছি। বার্ধক্যের লক্ষণ আমাকে কুঁড়-কুঁড়ে খাচ্ছে। আমি বুঝেই উঠতে পারছি না আমার কী করা উচিৎ। আমি নির্দিষ্ট সময় অন্তর আলাদা-আলাদা জিনিস ব্যবহার করছি, কিন্তু তাতে কোন কাজই হচ্ছে না :(
সামিনা, একবার Goji Cream ব্যবহার করে দেখুন, আমি বলতে পারি আপনি আফসোস করবেন না। আমার কাছেও শেষ অবধি দুটোই বিকল্প ছিল, অপারেশন আর এই ক্রিমটা। আমার আম্মি আর আমার স্বামী আমার অপারেশনের বিরোধী ছিলেন। আমি Goji Cream বেছে নিয়েছিলাম এবং আমাকে তার জন্য আফসোস করতে হয়নি। Goji Cream ক্রিমটা আমার জন্য খুঁজে বের করে সেটা আমাকে পরখ করে দেখতে পরামর্শ দেবার জন্য আমি আমার আম্মিকে ধন্যবাদ দিতে চাই। প্রসঙ্গত বলে রাখি, আমি মাস ছয়েক আগে কোন কার্যক্রম ছাড়াই এটা কিনেছিলাম। আর এখন আমার আর কোন সমস্যাই নেই, আর আমি জীবনের পূর্ণ উত্তেজনা নিয়ে আমার স্বামীর সাথে ঘর করছি। বিশ্বাস করুন। এটা ব্যবহার করতে শুরু করুন, আর দেখবেন সব নিজে-নিজেই ঠিক হয়ে যাচ্ছে।
আপনি কীভাবে পেলেন Goji Cream?
নীলুফার, হ্যাঁ, ধন্যবাদ। আমি ইতিমধ্যেই এটা অর্ডার করেছি!
একটা অসাধারণ প্রোডাক্ট। আমি সকলকেই এটার জন্য সুপারিশ করব। বলিরেখা আর ঝুলে পড়া আমাকে পাগল করে দিয়েছিল। মেকআপেও ওগুলো লুকাতে পারছিলাম না। কিন্তু Goji Cream 10 দিন ব্যবহারের পর, বিষয়টা একেবারেই ঠিকঠাক হয়ে গেল।
নাদিরা, ফলাফলটা কি ততটাই কার্যকরী যতটা বলা হচ্ছে? আমার মনে হয় আমার এটা অর্ডার করা উচিৎ।
আমিও আপনাদের আমার কাহিনী জানাব। আমার ব্যাপারটাও একইরকম ছিল। আমার সঙ্গেও আমার স্বামীর সমস্যা হচ্ছিল। মানে, আমি তার কাছে বুড়ি আর কুৎসিত ছিলাম। সে আমার প্রতি বিরক্ত হয়ে থাকত। সেটা সবসময় আমার রাগের কারণ হত, আর আমি প্রায়ই তার সাথে ঝগড়া করতাম। আমি বার্ধক্যের সাথে লড়াইয়ের উপায় খুঁজে বেড়াচ্ছিলাম। অপারেশন করানোও কোন বিকল্প ছিল না। এখন আমি একটা প্রবন্ধ পেলাম এবং সিদ্ধান্ত নিলাম এই Goji Cream আমি কিনব-- এটাই সেটা, যা আমার দরকার। খুব ভাল হত তখন যদি কার্যক্রমটা আমাদের এখানে চলত। কিন্তু, তাতে কী। আমি 5 দিনের মধ্যেই প্যাকেজটা হাতে পেয়ে গেছিলাম। আমি সেটা লাগাতে শুরু করে দিয়েছিলাম। আর ওটা এতই কার্যকরী ছিল যে আমার মাত্র 14 দিন সময় লেগেছিল, আর ফলাফলটা ছিল অকল্পনীয়। ব্যবহার করে দেখুন, আমি বলতে পারি আপনারা আফসোস করবেন না।
আমি দেখতে পাচ্ছি এই সমস্যাটা আমার একারই ছিল না, কিন্তু আল্লাহকে ধন্যবাদ, এক মাস আগেই আমি Goji Cream-এর সন্ধান পেয়ে গেছিলাম!
আমাকে একটু বলুন না, ক্রিমটা কি সত্যিই কাজের? আমি ডাক্তার দেখিয়ে প্রচুর জিনিসপত্র পরখ করে দেখেছি, কিন্তু কোনটাই কাজের নয়...
বেবী, হ্যাঁ, কোন সন্দেহই নেই। এর ফলাফল দুর্দান্ত, আর এর সবচেয়ে ভাল বিষয়টা হল এটা আপনাকে আশাহত করবে না। অতএব তাড়াতাড়ি অর্ডার করে ফেলুন! Goji Cream আমাকে আমার বলিরেখা আর ভ্রুর আশেপাশের ভাঁজগুলো থেকে পুরোপুরি মুক্তি দিয়েছিল।
ক্রিমটাকে ধন্যবাদ Goji Cream সত্যিই খুব দ্রুত কাজ করে! আমি সরাসরি উৎপাদকের সাইট থেকে ওটা অর্ডার করেছিলাম। চিকিৎসায় দের করবেন না। আপনার যৌবনকে আপনার শরীর ছেড়ে চলে যেতে দেখার আগেই ত্বকের সমস্যাগুলো থেকে মুক্তির উপায় কাজে লাগানো উচিৎ।
অজস্র ধন্যবাদ, ডাঃ জহিরুল। আপনি যদি এভাবে সবটা না জানাতেন তাহলে আমি এই ক্রিমটার কার্যকারিতার উপর কখনই বিশ্বাস করতাম না! আমার স্বামীও খুব খুশি এবং এখন ও ওর বন্ধুদের কাছে আমাকে নিয়ে বড়াই করে, আমাকে দেখতে অনেক কমবয়সী বলে। আর সবচেয়ে মজার কথা হল ও এখন আমাকে প্রায়শই রেস্তোরাঁয় খাওয়াতে নিয়ে যায়, অনেক উপহারও কিনে দেয়! ধন্যবাদ!
আর প্যাকেজটা বেরিয়ে এসেছিল অতি দ্রুত।
ফলাফলটা আমার সমস্ত প্রত্যাশাকে ছাপিয়ে গেছিল। আমার চোখের নিচে কালসিটে আর থলী ছিল, সেগুলো 6 দিনের মধ্যেই মিলিয়ে গেছিল! আমি আরও বেশ কিছু প্যাকেজের অর্ডার দিয়েছি আমার বন্ধুদের জন্য।